ঝিনুক চুপ থাকে।
ঝিনুক ভাদ্র মাসে অমাবস্যার রাতে সাগর থেতে উঠে এসে হা করে বসে থাকে এক ফোটা বৃষ্টির পানির জন্য। পানি নিয়ে মুখ বন্ধ করে সাগরের ভেতর চলে যায়। সে মুখ খোলো না ফলে ক’দিন পর লক্ষ টাকার মুক্তা দেয়।
…মুরগী ডিম দিয়েই কক কক করে, কত বড় ডিম। আর ঝিনুক কথাই বলে না অথচ মুক্তা কত ছোট।
…আমরা ঘুমেও কথা বলি।
…বাক স্বাধীনতা।
…আমরা না দেখে বিশ্বাস করলে হই বোকা, আর ও পহেলা বৈশাকেকে হাতিঘোড়া নিয়ে বিশ্বাস করে।
জ্ঞানী মানুষ কথা বলে কম।
من كثر لغاته كثر خطاءه
مَّا یَلۡفِظُ مِن قَوۡلٍ إِلَّا لَدَیۡهِ رَقِیبٌ عَتِیدࣱ
সুরা ক্ব-ফ আয়াত: ১৮
عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ مَنْ يَضْمَنْ لِي مَا بَيْنَ لَحْيَيْهِ وَمَا بَيْنَ رِجْلَيْهِ أَضْمَنْ لَهُ الْجَنَّةَ
অর্থ: হযরত সাহল ইবনু সা‘দ রা. হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তার দু’চোয়ালের মাঝের বস্তু (জিহ্বা) এবং দু’রানের মাঝখানের বস্তু (লজ্জাস্থান) এর জামানত আমাকে দিবে, আমি তার জান্নাতের যিম্মাদার।
সূত্র: সহিহ বুখারী হাদিস: ৬৪৭৪
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ أَكْثَرِ مَا يُدْخِلُ النَّاسَ الْجَنَّةَ فَقَالَ تَقْوَى اللَّهِ وَحُسْنُ الْخُلُقِ وَسُئِلَ عَنْ أَكْثَرِ مَا يُدْخِلُ النَّاسَ النَّارَ فَقَالَ الْفَمُ وَالْفَرْجُ
অর্থ: হহযরত হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করা হলো, কোন কর্মটি সবচাইতে বেশি পরিমাণ মানুষকে জান্নাতে নিয়ে যাবে। তিনি বললেনঃ আল্লাহভীতি, সদাচার ও উত্তম চরিত্র। আবার তাকে প্রশ্ন করা হলো, কোন কাজটি সবচাইতে বেশি পরিমাণ মানুষকে জাহান্নামে নিয়ে যাবে। তিনি বললেনঃ মুখ ও লজ্জাস্থান।
সূত্র: জামে তিরমিযি হাদিস: ২০০৪ ইবনে মাজা: ৪২৪৬ আহমাদ: ৯০৮৫
ان كان الكلام من فضة فالصمت من ذهب
وقال علي بن أبي طالب – رضي الله عنه -: اللسان قوام البدن فإذا استقام اللسان استقامت الجوارح وإذا اضطرب اللسان لم يقم له جارحة
সূত্র: মাজমুআতু রসায়িলি আবিদ্দুনইয়া খ. ৭ পৃ. ৬৩
২. সামান্য এক ফোটা পানি নিয়েই সন্তুষ্ট থাকে।
আমাদের হাল هل من مزيد
ঝিনুকের মত আমরাও যদি সন্তুষ্ট থেকে শুকরিয়া আদায় করতাম তাহলে আল্লাহ বরকত দিতেন।
وَإِذۡ تَأَذَّنَ رَبُّكُمۡ لَىِٕن شَكَرۡتُمۡ لَأَزِیدَنَّكُمۡۖ وَلَىِٕن كَفَرۡتُمۡ إِنَّ عَذَابِی لَشَدِیدࣱ
সুরা ইবরাহীম আয়াত: ৭
…মাদবর দাওয়াত খেয়ে রাস্তায় শুয়ে পড়ছে। হজমি ট্যাবলেটের জায়গা থাকলে তো আরেকটা ঢুকাইতাম।
…দাদা নাতি দাওয়াত খেতে যাওয়া।
…মাথায় করে তেল বিক্রি আর স্বপ্ন।
…দুই টাকা হারানোর পর বাচ্চা কাঁদে
…মেম্বার-মন্ত্রী পরে দালালী করে সব হারায়।
…বিয়ে করে আবার প্রেম করে
…গাড়ি
مٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ قَالَ خَطَّ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم خَطًّا مُرَبَّعًا وَخَطَّ خَطًّا فِي الْوَسَطِ خَارِجًا مِنْهُ وَخَطَّ خُطَطًا صِغَارًا إِلَى هَذَا الَّذِي فِي الْوَسَطِ مِنْ جَانِبِهِ الَّذِي فِي الْوَسَطِ وَقَالَ هَذَا الإِنْسَانُ وَهَذَا أَجَلُهُ مُحِيطٌ بِهِ أَوْ قَدْ أَحَاطَ بِهِ وَهَذَا الَّذِي هُوَ خَارِجٌ أَمَلُهُ وَهَذِهِ الْخُطَطُ الصِّغَارُ الأَعْرَاضُ فَإِنْ أَخْطَأَهُ هَذَا نَهَشَهُ هَذَا وَإِنْ أَخْطَأَهُ هَذَا نَهَشَهُ هَذَا.
আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস্‘ঊদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি চতুর্ভুজ আঁকলেন এবং এর মধ্যখানে একটি রেখা টানলেন, যা তাত্থেকে বের হয়ে গেল। তারপর দু’পাশ দিয়ে মধ্যের রেখার সঙ্গে ভেতরের দিকে কয়েকটা ছোট ছোট রেখা মিলালেন এবং বললেন, এ মাঝের রেখাটা হলো মানুষ। আর এ চতুর্ভুজটি হলো তার আয়ু, যা বেষ্টন করে আছে। আর বাইরে বেরিয়ে যাওয়া রেখাটি হলো তার আশা। আর এ ছোট ছোট রেখাগুলো বাধা-বন্ধন। যদি সে এর একটা এড়িয়ে যায়, তবে আরেকটা তাকে দংশন করে। আর আরেকটি যদি এড়িয়ে যায় তবে আরেকটি তাকে দংশন করে।
সূত্র: সহিহ বুখারী হাদিস: ৬৪১৭
হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত নবীজি সা. বলেন,
لو أنَّ لِابنِ آدَمَ واديًا مِن مالٍ، لَتَمَنّى واديَينِ، ولو أنَّ له واديَينِ، لتَمَنّى ثالثًا، ولا يَملأُ جَوفَ ابنِ آدَمَ إلّا التُّرابُ
সূত্র: মুসনাদে আহমাদ হাদিস: ১৪৬৫৭
فَمَنْ زُحْزِحَ عَنِ النَّارِ وَأُدْخِلَ الْجَنَّةَ فَقَدْ فَازَ وَمَا الْحَيَاةُ الدُّنْيَا إِلاَّ مَتَاعُ الْغُرُورِ
ذَرْهُمْ يَأْكُلُوا وَيَتَمَتَّعُوا وَيُلْهِهِمُ الأَمَلُ فَسَوْفَ يَعْلَمُونَ
وَقَالَ عَلِيٌّ ارْتَحَلَتِ الدُّنْيَا مُدْبِرَةً، وَارْتَحَلَتِ الآخِرَةُ مُقْبِلَةً، وَلِكُلِّ وَاحِدَةٍ مِنْهُمَا بَنُونَ، فَكُونُوا مِنْ أَبْنَاءِ الآخِرَةِ، وَلاَ تَكُونُوا مِنْ أَبْنَاءِ الدُّنْيَا، فَإِنَّ الْيَوْمَ عَمَلٌ وَلاَ حِسَابَ، وَغَدًا حِسَابٌ وَلاَ عَمَلَ.
(بِمُزَحْزِحِهِ) بِمُبَاعِدِهِ.
আল্লাহর বাণীঃ যে ব্যক্তিকে জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করা হল এবং জান্নাতে দাখিল করা হল, অবশ্যই সে ব্যক্তি সফলকাম হল, কেননা পার্থিব জীবন ছলনার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।- (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১৮৫)। ছেড়ে দাও ওদেরকে, ওরা খেতে থাক আর ভোগ করতে থাক, আর (মিথ্যে) আশা ওদেরকে উদাসীনতায় ডুবিয়ে রাখুক, শীঘ্রই ওরা (ওদের ‘আমলের পরিণতি) জানতে পারবে। (সূরাহ আল-হিজর ১৫/৩)। ‘আলী (রাঃ) বলেন, এ দুনিয়া পেছনের দিকে যাচ্ছে, আর আখিরাত সামনের দিকে এগিয়ে আসছে। এ দু’টির প্রতিটির আছে সন্তানাদি। অতএব তোমরা আখিরাতের সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত হও। দুনিয়ার সন্তানদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না। কারণ, আজ ‘আমলের দিন, অতএব হিসাব নেই। আর আগামীকাল হিসাব, কোন ‘আমল নেই। [1]
৩.৪ নিরিবিলি সাগরের কোলে উঠা হা করে বসে থাকে আল্লাহর তরফ থেকে এক ফোটা বৃষ্টির জন্য। আল্লার মুখাপেক্ষী হয়।
…আমরা আল্লাহর উপর উঠাই মাখলুককে
…আল্লাহ প্রেমের বান্দা হইয়া, বাইচা থাকার আশা নাই।
মুরশিদ প্রেমের কাফের হইয়া আমি যেন মইরা যাই।
আল্লাহ রেখে পীরের প্রেমে
এই পাগল ছাগল যেথায় থাকে, সেথা শয়তান আসে না।
কা’বা ঘরের খাদেম হইতে,
ওরে আমার,
মন চাইলো না, এই জগতে।
মুরশিদ চান্দের/মাইজভান্ডারীর পায়খানাতে আমি যেন চাকরি পাই।
…তোরে কি কাবা ঘরের খাদেম বানাবে?
…আবু জেহেলের বাড়ির পায়খানা ঘরের পাহারা দিতি ভাগ্য ভালো হতো।
…হিন্দুরা দুর্গা মায়ের কাছে যায়।
ثُمَّ حُبِّبَ إلَيْهِ الخَلاءُ، فَكانَ يَخْلُو بغارِ حِراءٍ يَتَحَنَّثُ فِيهِ، وهو التَّعَبُّدُ، اللَّيالِيَ
সূত্র: সহিহ মুসলিম হাদিস: ১৬০
চোখের পানির দাম
عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا مِنْ عَبْدٍ مُؤْمِنٍ يَخْرُجُ مِنْ عَيْنَيْهِ دُمُوعٌ وَإِنْ كَانَ مِثْلَ رَأْسِ الذُّبَابِ مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ثُمَّ تُصِيبُ شَيْئًا مِنْ حُرِّ وَجْهِهِ إِلاَّ حَرَّمَهُ اللَّهُ عَلَى النَّارِ
অর্থাৎ আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে মুমিন বান্দার দু‘চোখ থেকে আল্লাহর ভয়ে পানি বের হয়, যদিও তা মাছির মাথার পরিমাণ হয়, এবং তা কপাল বেয়ে পড়ে, তাতে আল্লাহ তার জন্য জাহান্নাম হারাম করে দেন।
সূত্র: ইবনে মাজা হাদিস: ৪১৯৭ তবরানী: ৯৭৯৯
সেই কপাল এখন জেলখানায়।
চোখের পানির দাম
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم “ لاَ يَلِجُ النَّارَ رَجُلٌ بَكَى مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ حَتَّى يَعُودَ اللَّبَنُ فِي الضَّرْعِ
অর্থ: হযরত আবূ হুরাইরা রা. হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ্ তা’আলার ভয়ে ক্ৰন্দনকারী ব্যক্তি জাহান্নামে প্রবেশ করবে না, যেরূপ দোহনকৃত দুধ আবার স্তনে ফিরিয়ে নেয়া যায় না।
সূত্র: জামে তিরমিযি হাদিস: ২৩১১
যুবক আরশের ছায়ায়
عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ سَبْعَةٌ يُظِلُّهُمُ اللَّهُ فِي ظِلِّهِ يَوْمَ لاَ ظِلَّ إِلاَّ ظِلُّهُ
…وَرَجُلٌ ذَكَرَ اللَّهَ خَالِيًا فَفَاضَتْ عَيْنَاهُ
অর্থ: হহযরত আবূ হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে দিন আল্লাহর রহমতের ছায়া ব্যতীত অন্য কোন ছায়া থাকবে না, সেদিন সাত ব্যাক্তিকে আল্লাহ তা’লা তাঁর নিজের (আরশের) ছায়ায় আশ্রয় দিবেন।
(এর ভেতর এক শ্রেণীর লোক) সে ব্যাক্তি যে নির্জনে আল্লাহর জিকির করে, ফলে তার দু’চোখ দিয়ে অশ্রু প্রবাহিত হয়।
সূত্র: সহিহ বুখারী হাদিস: ৬৬০
চোখের পানি দিয়ে বালিশ ভিজিয়ে ফেলেছো।
أن عبدا يشهد عليه أعضاءه بالزلة فيتطاير شعره من جفن عينه تستأذن بالشهادة له فيقول الحق تكلمي يا شعرة جفن عين عبدي واحتجي عن عبدي فتشهد له بالبكاء من خوفه فيغفر له وينادى مناد هذا عتيق الله بشعره
সূত্র: সাফাকাতুন রাবিহা-১৩০ আনওয়ারুল কুরআন ও আসরারুল ফুরকান খ. ৪ পৃ. ২৮৩
সমুদ্রের পানি লবনাক্ত কেন হয়? আলুসী রহ.
إن إبراهيمَ خليلُ اللهِ، وهو كذلك، وموسى نَجِيُّ اللهِ، وهو كذلك، وعيسى رُوحُه وكلمتُه، وهو كذلك، وآدمُ اصطفاهُ اللهُ وهو كذلك. أَلا وأنا حبيبُ اللهِ ولا فَخْرَ،
সূত্র: জামে তিরমিযি হাদিস: ৩৬১৬
মুসা কালিমুল্লাহ কিন্তু দেখতে চাইলে পড়ে গেছেন।
খলিলুল্লাহ ইবরাহীম আ. সুবহানআল্লাহ শুনতে চেয়ে সব সম্পত্তি দান করেছেন।
রুহুল্লাহ আল্লাহকে খুশি করতে গিয়ে দুনিয়া থেকেই উঠে গেছেন।
জিয়ার আলোচনা জন্ম থেকে শুরু মৃত্যুকে শেষ
বঙ্গবন্ধুর আলোচনা জন্ম থেকে শুরু মৃত্যুকে শেষ
এরশাদের আলোচনা জন্ম থেকে শুরু মৃত্যুকে শেষ
লেলিন আলোচনা জন্ম থেকে শুরু মৃত্যুকে শেষ
নবীজির সা. আলোচনা সৃষ্টির আগ থেকে শুরু জান্নাতে গিয়ে শেষ
এদের নাম দেশে সীমাবদ্ধ নবীজির সা. নাম
و رفعنا لك ذكرك اي اذا ذكرت ذكرت
ولسوف يعطيك ربك فترضي
অর্থাৎ আল্লাহ নিজে নবীজিকে সা. খুশি করতে চান।
এজন্য তিনি حبيبُ اللهِ
নবীজির উম্মতরাও হবে
التائبُ حبيبُ اللهِ
সূত্র: ইয়াইয়াউ উলুমিদ্দিন খ. ৪ পৃ. ৫
হাদিসে কুদসীতে আসছে,
لَأنِينُ المُذْنِبِينَ أحَبُّ إلَيَّ مِن زَجَلِ المُسَبِّحِينَ
সূত্র: তাফসীরে রুহুল বায়ান খ. ৩০ পৃ. ৩৯৬
أوحى الله عز وجل إلى داود عليه السلام: أنين المذنبين أحب إلى من صراخ الصديقين.
সূত্র: শুয়াবুল ঈমান বাইহাকী:
يقول الله عز وجل: ابن آدم إنك ما دعوتني ورجوتني غفرت لك على ما كان فيك، ابن آدم إن تلقني بقراب الأرض خطايا لقيتك بقرابها مغفرة. رواه أحمد وغيره. فأبشري بالمغفرة والقبول، واعلمي أن التائب حبيب الله، قال الله تعالى: إِنَّ اللَّهَ يُحِبُّ التَّوَّابِينَ وَيُحِبُّ الْمُتَطَهِّرِينَ
١- يا أيُّها الناسُ ابكوا فإن لم تستطيعوا فتَباكوا فإن أهلَ النارِ يبكون في النارِ حتى تسيلَ دموعُهم في وجوهِهم كأنها جداولُ حتى تنقطعَ الدموعُ فتسيلَ الدماءُ فتقرحَ العيونُ فلو أن سفُنًا أُرخِيت فيها لجَرَت
محمد المناوي (ت ٨٠٣)، تخريج أحاديث المصابيح ٥/٨٧ • فيه يزيد بن أبان الرقاشي قال الذهبي ضعيف
বাচ্চা যেমন ভান ধরলে মা মনে করেন যে, ওরে ক্ষমা করে কোলে না নিলে ও মারা যেতে পারে, এজন্য পিঠে একটা আদরের থাপ্পড় দিয়ে কোলে তুলে নেয়, তেমনি ভান করলে বান্দাকেও আল্লাহ রহমতের থাপ্পড় দিয়ে কুদরতি কোলে তুলে নেন।
বাদশাহ ও চোরের কাহিনী
بِالزَّكَاةِ ، فَجَمَعَهُمْ قَارُونُ فَقَالَ : هَذَا قَدْ جَاءَكُمْ بِالصَّوْمِ وَالصَّلَاةِ وَبِأَشْيَاءَ تُطِيقُونَهَا ، تَحْتَمِلُونَ أَنْ تُعْطُوهُ أَمْوَالَكُمْ ؟ قَالُوا : مَا نَحْتَمِلُ أَنْ نُعْطِيَهُ أَمْوَالَنَا فَمَا تَرَى ؟ قَالَ : أَرَى أَنْ نُرْسِلَ إِلَى بَغِيِّ بَنِي إِسْرَائِيلَ فَنَأْمُرَهَا أَنْ نَرْمِيَهُ عَلَى رُءُوسِ الْأَجْنَادِ وَالنَّاسِ بِأَنَّهُ أَرَادَهَا عَلَى نَفْسِهَا ، فَفَعَلُوا ، فَرَمَتْ مُوسَى عَلَيْهِ السَّلَامُ عَلَى رُءُوسِ النَّاسِ فَدَعَا اللَّهَ عَلَيْهِمْ ، فَأَوْحَى اللَّهُ تَعَالَى إِلَى الْأَرْضِ أَنْ أَطِيعِيهِ ، فَقَالَ لَهَا مُوسَى عَلَيْهِ السَّلَامُ : خُذِيهِمْ ، فَأَخَذَتْهُمْ إِلَى رُكَبِهِمْ ، قَالَ : فَجَعَلُوا يَقُولُونَ : يَا مُوسَى يَا مُوسَى قَالَ : خُذِيهِمْ ، فَأَخَذَتْهُمْ إِلَى حُجَزِهِمْ ، فَجَعَلُوا يَقُولُونَ : يَا مُوسَى يَا مُوسَى فَقَالَ : خُذِيهِمْ ، فَأَخَذَتْهُمْ إِلَى أَعْنَاقِهِمْ فَجَعَلُوا يَقُولُونَ : يَا مُوسَى يَا مُوسَى ، قَالَ : فَأَخَذَتْهُمْ فَغَيَّبتْهُمْ ، فَأَوْحَى اللَّهُ تَعَالَى إِلَى مُوسَى عَلَيْهِ السَّلَامُ : يَا مُوسَى ، سَأَلَكَ عِبَادِي وَتَضَرَّعُوا إِلَيْكَ فَأَبَيْتَ أَنْ تُجِيبَهُمْ ، أَمَا وَعِزَّتِي لَوْ أَنَّهُمْ دَعَوْنِي لَأَجَبْتُهُمْ
সূত্র: মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা হাদিস: ৩১৮৪৩ মুসতাদরাকে হাকেম: ৩৫৩৬
১০০ জনের খুনি জান্নাতী।
عَنْ أَبِي سَعِيدٍ رضى الله عنه عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ كَانَ فِي بَنِي إِسْرَائِيلَ رَجُلٌ قَتَلَ تِسْعَةً وَتِسْعِينَ إِنْسَانًا ثُمَّ خَرَجَ يَسْأَلُ فَأَتَى رَاهِبًا فَسَأَلَهُ فَقَالَ لَهُ هَلْ مِنْ تَوْبَةٍ قَالَ لاَ فَقَتَلَهُ فَجَعَلَ يَسْأَلُ فَقَالَ لَهُ رَجُلٌ ائْتِ قَرْيَةَ كَذَا وَكَذَا فَأَدْرَكَهُ الْمَوْتُ فَنَاءَ بِصَدْرِهِ نَحْوَهَا فَاخْتَصَمَتْ فِيهِ مَلاَئِكَةُ الرَّحْمَةِ وَمَلاَئِكَةُ الْعَذَابِ فَأَوْحَى اللَّهُ إِلَى هَذِهِ أَنْ تَقَرَّبِي وَأَوْحَى اللَّهُ إِلَى هَذِهِ أَنْ تَبَاعَدِي وَقَالَ قِيسُوا مَا بَيْنَهُمَا فَوُجِدَ إِلَى هَذِهِ أَقْرَبُ بِشِبْرٍ فَغُفِرَ لَهُ
অর্থ: হযরত আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বনী ইসরাঈলের মাঝে এমন এক ব্যাক্তি ছিল, যে নিরানব্বইটি নর হত্যা করেছিল। তারপর (অনুশোচনা করতঃ নাজাতের পথের অনুসন্ধানে বাড়ী থেকে) বের হয়ে একজন পাদ্রীকে জিজ্ঞাসা করল, আমর তওবা কবুল হওয়ার আশা আছে কি? পাদ্রী বলল, না। তখন সে পাদ্রীকেও হত্যা করল। এরপর পুনরায় সে (লোকদের নিকট) জিজ্ঞাসাবাদ করতে লাগল। তখন এক ব্যাক্তি তাকে বলল, তুমি অমুক স্থানে চলে যাও। সে রওয়ানা হল এবং পথিমধ্যে তার মৃত্যু এসে গেল।
সে তার বক্ষদেশ দ্বারা সে স্থানটির দিকে ঘুরে গেল। মৃত্যুর পর রহমত ও আযাবের ফিরিশ্তাগন তার রূহকে নিয়ে দ্বন্দ্বে লিপ্ত হলেন। আল্লাহ সম্মুখের ভূমিকে (যেখানে সে তওবার উদ্দেশ্যে যাচ্ছিল) আদেশ করলেন, তুমি মৃত ব্যাক্তির নিকটবর্তী হয়ে যাও এবং পশ্চাতে ফেলে আসে স্থানকে (যেখানে হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল) আদেশ দিলেন, তুমি দূরে সরে যাও। তারপর ফিরিশ্তাদের উভয় দলকে আদেশ দিলেন- তোমরা এখান থেকে উভয় দিকের দূরত্ব পরিমাপ কর। পরিমাপ করা হল, দেখা গেল যে, মৃত লোকটি সম্মুখের দিকে এক বিঘত অধিক অগ্রসরমান। আল্লাহর রহমতে সে ক্ষমাপ্রাপ্ত হল।
সূত্র: সহিহ বুখারী হাদিস: ৩২২৪
…আজান একামতের পর নামাজ-জানাযা।
…জোহরের আজানের পর মনে রেখো জানাযা হয়ে যাবে।
…আযান দিলে মসজিদে যান হয়তোবা।
…গাড়িতে উঠার সময় ভেবে নিও হতে পারে এরপরের গাড়ি তোমার মসজিদের খাটিয়া